জধানীর সড়কে দাপটের সঙ্গেই চলছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। দিনে গলিপথগুলোতে এসব রিকশা চলাচল করে বেশি। আর রাত হলেই গলিপথ ছেড়ে রাজপথ দাপিয়ে বেড়ায় এসব রিকশা। ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে বিভিন্ন সময় এসব রিকশা চলাচল বন্ধের দাবি উঠলেও তা বন্ধ হচ্ছে না। এবার খোদ সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এসব রিকশার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। তার পরেও অবাধে চলছে এসব যান।
সরেজমিন শনিবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। এদিন বিকেলে মিরপুরের পূরবী এলাকায় প্রধান সড়কে এসব রিকশা চলতে দেখা গেছে। ওই সড়কে ১০ মিনিটে ১৩টি ব্যাটারির রিকশা চলতে দেখা যায়। শুধু পূরবী এলাকাই নয়, মিরপুর ১০ নম্বরেও দেখা গেছে এমন চিত্র। নগরীতে সড়ক পরিবহণমন্ত্রীর সেই নির্দেশের কোনো বাস্তবায়ন নেই। অন্য স্বাভাবিক দিনের মতো রাজধানীর সড়ক, অলিগলিতে ব্যাটারিচালিত রিকশা পুলিশ প্রশাসনের সামনেই চলছে। একাধিক ব্যাটারির রিকশাচালক যুগান্তরকে জানান, পুলিশ এবং এলাকার কিছু নেতাকে ম্যানেজ করেই তারা সড়কে এ যান চালাচ্ছেন। তবে বন্ধের ঘোষণা এলে বেড়ে যায় চাঁদার রেট। নানান অজুহাতে চাঁদাবাজরা তাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে থাকে।