‘অস্ত্রধারী ২০ থেকে ২৫ জন মসজিদে ঢুকে পড়েন। তখন আমরা সবাই এশার নামাজে ছিলাম। ফরজ নামাজ শেষ করে দেখলাম, সবার মুঠোফোন নিয়ে নিচ্ছিলেন অস্ত্রধারীরা। পাশাপাশি মসজিদে আসা মুসল্লিদের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপক কে, তা জানতে চান তাঁরা। ব্যবস্থাপক মসজিদে থাকলেও মুসল্লিরা কেউ তাঁকে দেখিয়ে দেননি। আধঘণ্টা পর ব্যাংকে পাহারায় থাকা এক পুলিশ সদস্যকে মারতে মারতে মসজিদে নিয়ে আসা হয়।