দেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধিতে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরকে বড় নিয়ামক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পাঁচ দশক আগে একজন মা গড়ে ৬ থেকে ৭ জন সন্তান জন্ম দিতেন। সেই সংখ্যা কমিয়ে আনার নেপথ্যের কারিগর অধিদপ্তরের কর্মীরা। তাদের প্রচেষ্টায় পাঁচ দশকে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। তবে দীর্ঘদিনে অর্জিত সেই সাফল্য এখন হুমকির মুখে। চাহিদা অনুযায়ী উপকরণ না থাকায় পরিবার পরিকল্পনার সরকারি সেবা কার্যক্রম প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। বেশ কিছুদিন ধরেই সারা দেশে কনডম, মুখে খাওয়া বড়ি ও কিটের মারাত্মক সংকট চলছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের জনবল সংকট। প্রতিষ্ঠানটির মোট পদের প্রায় চার ভাগের এক ভাগই বর্তমানে শূন্য হয়ে আছে, যার সংখ্যা ১১ হাজারের বেশি।