মারামারির একটি মামলায় ১০ মে গ্রেপ্তার হয়ে ওই দিনই আদালত থেকে জামিন পান বাদশা। ছাড়া পেয়ে আবারও অপরাধে জড়ান। গত শুক্রবার (১৭ মে) রাতে মুঠোফোন ছিনতাই করতে না পেরে এক কিশোরকে অপহরণ করেন। দাবি করা হয় এক লাখ টাকা মুক্তিপণ। পুলিশ শুক্রবার রাতেই অস্ত্র, সাত সহযোগীসহ কিশোর গ্যাং নেতা হেলাল বাদশা চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর বিরুদ্ধে নগরের খুলশী ও পাঁচলাইশ থানায় অপহরণ, মারামারি, হত্যাচেষ্টা ও অস্ত্র আইনে পাঁচটি মামলা রয়েছে। পুলিশ জানায়, হেলাল বাদশার লেখাপড়া চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত। নিজেকে কখনো ছাত্রলীগ, কখনো যুবলীগ নেতা হিসেবে পরিচয় দেন। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপকমিটির সদস্য, নগর ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক আরশেদুল আলমের (বাচ্চু) অনুসারী হিসেবেও পরিচিত। গতকাল খুলশী থানা কার্যালয়ে তিনি প্রথম আলোর কাছে তা স্বীকারও করেন।